গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা। এই সমস্যাটা শুধু একমাত্র গর্ভবতী মায়েরাই জানে, এবং তাদের মধ্যে কৌতূহল সৃষ্টি হয়, কারণ গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের শরীরে অনেক পুষ্টির ঘাটতি দেখা দেয় যার ফলে প্রত্যেকটা মায়ের চেষ্টা করে পুষ্টিকর ফলমূল খাওয়ার।কিন্তু অনেক মায়েরা জানে না তাদের জন্য কোন ফলটি স্বাস্থ্যকর এবং বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই এ সম্পর্কে। 
গর্ভাবস্থায়-কি-কি-ফল-খাওয়া-যাবে-না-সেই-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন
আপনি যদি এমন সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে পারেন। তাহলে গর্ভাবস্থায় আপনার যাবতীয় সমস্যা দূর হবে। এবং গর্ভাবস্থায় কোন কোন ফল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এজন্য আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় প্রত্যেকটা মায়ের স্বাস্থ্যকর খাবারের প্রয়োজনীয়তা থাকে। গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের বিভিন্ন পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এইজন্য একজন গর্ভবতী মায়ের প্রত্যেকদিন ৩৬০ গ্রাম ক্যালরি প্রয়োজন পড়ে। এইজন্য গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি এবং পুষ্টিকর ফলমূল রাখা হয়। যাতে একজন মা পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টি পায় এবং নবজাতক শিশুর শারীরিক গঠন ঠিকমতো হতে পারে। 

এবং এই পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার ফলে একজন গর্ভবতী মায়ের শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এতে শিশুর বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে। তাছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফলের মধ্যে বিভিন্ন ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি,ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন কে ভিটামিন ই, আরো রয়েছে ফলিক অ্যাসিড মা ও শিশুর দুজনের জন্যই খুব উপকারী।গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের শরীরে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বা অন্যান্য পুষ্টির উপাদানের দরকার পড়ে।

বিভিন্ন ধরনের ফল খাওয়ার ফলে শরীরে ফাইবারের চাহিদা পূরণ করে যার ফলে গর্ভবতী মায়েদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূূূর করতে সহায়তা করে।তবে গর্ভাবস্থায় সব ফলই একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারিতা নিয়ে আসতে পারেনা বরং শরীরে ক্ষতি করে। এবং শরীরে পুষ্টি উপাদান বের করে দেয় যার ফলে গর্ভপাত হতে পারে এবং শিশুর শারীরিক গঠনে সমস্যা হতে পারে। একজন গর্ভবতী মায়ের প্রথম থেকে কয়েক মাস পর্যন্ত ফল খাওয়া উচিত যাতে শরীরে সব রকম পুষ্টি এবং ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করতে পারে। 
এবং নবজাতক শিশু সুস্থ সবল ও স্বাভাবিক থাকতে পারে। তবে কিছু ফল রয়েছে যা গর্ভাবস্থায় খেলে একজন মা ও শিশুর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তাহলে চলুন জেনে নিন কি কি ফল খেলে গর্ভাবস্থায় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সে সম্পর্কে জেনে আসি। এই আর্টিকেল এর মধ্যে আমরা জানবো কি কি ফল গর্ভাবস্থায় খাওয়া উচিত নয়, সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে এই আর্টিকেলে আজকে আলোচনা করবো।

তেতুল বা টক জাতীয় ফল গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী কারণ হলো একজন গর্ভবতী মা গর্ভধারণ করার পরে টক জাতীয় অথবা তেঁতুল খেতে পছন্দ করেন এটাই ধারণা এবং সবাই স্পষ্ট বুঝতে পারেন, যে তিনি নবজাত শিশুর মা হতে চলেছেন। তেঁতুল খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী কিন্তু একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তেতুলের মধ্যে এক ধরনের অ্যাসিড রয়েছে যার রক্তকে পানিতে পরিণত করে। যা গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের জন্য খুব ক্ষতিকর। গর্ভাবস্থায় তেঁতুল খেলে শিশুর শারীরিক ত্রুটি হতে পারে অথবা শিশুর রক্তশূন্যতা অথবা অন্যান্য পুষ্টিহীনতা দেখা দিতে পারে।

টমেটো গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না

টমেটো একটি পুষ্টি গুনাগুন সম্পূর্ণ শীতকালীন সবজি। তবে এখন প্রায় বারো মাসে পাওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় টমেটো সিজন অনুযায়ী খাবেন। তবে অল্প পরিমানে আর অন্যান্য সময়ে একেবারে টমেটো খাওয়া উচিত নয় কারণ টমেটো ফ্রিজে রাখা হয়ে থাকে যা গর্ভবতী মায়েদের স্বাস্থ্যের জন্য একদমই যায় না। 
গর্ভাবস্থায়-কি-কি-ফল-খাওয়া-যাবে-না-সেই-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন
তাছাড়াও টমেটো রয়েছে প্রিজারভেটিভ উপাদান তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি থাকে। যা গর্ভাবস্থায় নবজাতক শিশুর জন্য অত্যন্ত ক্ষতি বয়ে আনতে পারে। এজন্য আপনি বাজার থেকে টাটকা টমেটো নিয়ে অল্প পরিমাণে খেতে পারেন। তবু একবার হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাবেন, এতে আপনার স্বাস্থ্যের কোন ঝুঁকি থাকবে না।

আনারস গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না

আনারসের পুষ্টি গুনাগুন সম্পর্কে আপনারা কমবেশি অনেকেই জানেন। কিন্তু আনারসের যেহেতু অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপাদান রয়েছে। গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়ার ফলে শরীরে এক ধরনের ব্রোমেলিন উপাদান শরীরে এক ধরনের এনজাইম তৈরি করে। গর্ভবতী মায়ের এই এনজাইম তৈরি হলে সকল প্রোটিনের উপাদান কে ভেঙ্গে দেয়। যার কারণে জরায়ুতে যন্ত্রণাদায় ব্যথা জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হতে পারে। তাছাড়া প্রসব ব্যথা রক্তক্ষরণ হতে পারে। 

এবং গর্ভবতী মায়ের শরীরে ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়। এইজন্য প্রত্যেকটা গর্ভবতী মায়ের গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়া উচিত নয়। এতে স্বাস্থ্যের ঝুঁকি থাকে, তাছাড়া আপনার যদি আনারস খেতে খুব মন চাচ্ছে সেক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে আনারস খেতে পারে। তবে আমি পরামর্শ দিবো গর্ভাবস্থায় আনারস ফলটি কে এড়িয়ে চলুন।

পেঁপে গর্ভাবস্থায় খাওয়া উচিত নয়

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা, তার মধ্যে অন্যতম একটি ফল হলো পেঁপে, পেঁপে ও একটি পুষ্টি গুনাগুণ ভরা সুমিষ্টি ফল।কিন্তু গর্ভাবস্থায় একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য এই ফলটি খাওয়া উচিত নয়। একজন গর্ভবতী মা এই ফলটি খাবার ফলে শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয় যার ফলে পেঁপে এর মধ্যে থাকা ভিটামিন থাকা সত্ত্বেও পেটের ল্যাটেক্স উপাদান তৈরি করে। যার কারণে গর্ভাবস্থায় প্রসব হওয়ার অনেক আগেই পেটে টান পড়ে। এবং রক্তপাত হতে পারে তাছাড়া গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু গর্ভাবস্থায় পেঁপে খাওয়া মারাত্মক ক্ষতি সম্ভাবনা থাকে, সেক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় পেঁপে না খাওয়াই ভালো।

আঙ্গুর ফল গর্ভাবস্থায় খাওয়া উচিত নয়

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা তার তালিকার মধ্যে আঙ্গুর ফলে রয়েছে। আমরা সবাই জানি আঙ্গুর ফলে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আঙ্গুর ফল খেলে একজন গর্ভবতী মায়ের শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয় যার ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় সম্মুখীন হতে হয়। এবং গর্বের শিশুর জন্য আঙ্গুর ফল অনেক ক্ষতিকর। তাছাড়াও আঙ্গুর ফলে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান আপনি যদি অল্প পরিমাণে নিয়মিত খেতে চান অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবে খাবে। যেহেতু আঙ্গুর ফল গর্ভবতী মা ও শিশু জন্য ক্ষতিকর সে ক্ষেত্রে বলবো আঙ্গুর ফল না খাওয়াই সর্বোত্তম।

তরমুজ গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা। এ প্রশ্ন আপনারা অনেকেই করে থাকেন, যারা করে থাকেন আর্টিকেলটি তাদের জন্য মন দিয়ে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন। গ্রীষ্মকালীন অন্যতম একটি ফল হলো তরমুজ। কমবেশি তাই সবারই প্রিয় একটি ফল হলো তরমুজ। গর্ভাবস্থায় এই ফলটি খাওয়ার ফলে মা ও শিশুর বিভিন্ন ধরনের সমস্যা পড়তে হয়। 
কারণ তরমুজে প্রচুর পরিমাণ পানি রয়েছে, তরমুজ এমন একটি লোভনীয় ফল যা সবারই খেতে মন চাইবে এক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় একজন মা অতীত পরিমান তরমুজ খাওয়ার ফলে শরীর টনিক বের করে দেয় যার ফলে নবজাতক শিশুর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্য গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়া উচিত নয়। তরমুজ খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

খেজুর গর্ভাবস্থায় খাওয়া উচিত নয়

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া উচিত নয় এ সম্পর্কে আজকে আর্টিকেলে জানাবো। তবে এখন আপনারা বলবেন যে খেজুর গর্ভাবস্থায় খাওয়া উচিত। এবং চিকিৎসকাও খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন,কারণ খেজুরে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান এবং ভিটামিন যে একজন গর্ভবতী মায়ের সকল পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। অনেকে ভাবেন বেশি খেজুর খেলে হয়তো বেশি পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় একেবারে ভুল ধারণা। 
গর্ভাবস্থায়-কোন-কোন-ফল-খাওয়া-উচিত-নয়
সবাই এই ভুলটাই করে থাকেন বেশি খেজুর খাওয়ার ফলে শরীরে পুষ্টির উপাদান বৃদ্ধি পায় যার ফলে শরীরে তাপমাত্রা আরো বাড়িয়ে দেয়। এজন্য মা ও শিশুর বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় এইজন্য প্রতিদিন নিয়ম করে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আপনি দিনে ২টি করে খেজুর খেতে পারেন। তবে আপনার শরীরে সকল পুষ্টি উপাদান ঠিক থাকলে খেজুর না খাওয়াই ভালো।

গর্ভাবস্থায় বরফ জাতীয় ফল খাওয়া উচিত নয়

বর্তমান সময়ে আমরা কি করি বিভিন্ন ধরনের ফল ফ্রিজে রেখে খেয়ে থাকি। গর্ভাবস্থায় এভাবে ফল খাওয়া একদমই উচিত নয়। এতে মা ও শিশুর দুজনেরই ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ফলের পুষ্টিগুণাগুন অনেকাংশ কমে যায়,তরতাজা ফলের মতো আর স্বাদ পাওয়া যায় না,এই জন্য আপনারা চেষ্টা করবেন,সিজন অনুযায়ী তরতাজা টাটকা ফল খাওয়ার এতে আপনার শরীরের সম্পূর্ণ পুষ্টি পাবে, এবং নবজাতক শিশু শারীরিক বিকাশ করতে সাহায্য করবে।

গর্ভাবস্থায় হিমায়িত ফল খাওয়া উচিত নয়

হিমায়েত ফল অনেকে চিনেন আবার অনেকেই চিনেন না। বাজারে নতুন দেখে অনেকে ভাববেন গর্ভাবস্থায় এই ফলটি গর্ভবতী মা কে খাওয়ানো যাক। ওই কাজটি করবেন না কারণেই ফলটি সংরক্ষণ করার জন্য এবং স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য ফ্রিজাব করে রাখা হয়।চা গর্ভবতী মায়ের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। 
এই ফলটি খাওয়ার ফলে পেটে এক ধরনের বিষাক্ত পদার্থ সৃষ্টি হয়,যা নবজাত শিশুর জন্য মারাত্মক ক্ষতি নিয়ে আসতে পারে। হিমায়িত ফলটির তাজা নয়, একজন গর্ভবতী মাকে সব সময় তরতাজ ফল খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন এতে নবজাতক শিশুর গঠন ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

গর্ভাবস্থায় কোন কোন ফল খাওয়া উচিত নয়

গর্ভাবস্থায় যে ফলগুলো খাওয়া উচিত নয় বিশেষ করে কি ফলগুলো একজন গর্ভবতী মায়ের খুব জনপ্রিয় খাবার বলে পরিচিত। আপনারা কি জানেন একজন গর্ভবতী মা তেতুল বা টক জাতীয় খাবার অনেক পছন্দ করেন।কিন্তু ডক্টররা বলে গর্ভাবস্থায় তেতুল খাওয়া উচিত নয়। তাছাড়া আরও রয়েছে পেঁপের তরমুজ কলা ইত্যাদি এই ধরনের ফলগুলো গর্ভবতী মেয়েদের ইমোশনাল বলতে পারেন।কিন্তু এগুলোই গর্ভাবস্থায় খেলে গর্ভপাত সৃষ্টি করতে পারে। 

তবে হ্যাঁ আপনার যদি সামান্য অল্প পরিমাণ খেতে চান খেতে পারেন তবে অতিরিক্ত অতিরিক্ত পরিমাণ বা নিয়মিত এই ফলগুলো খাওয়া উচিত নয় মাও শিশুর দুজনেরই ক্ষতি হতে পারে। এই ফলগুলো শরীরে উপকারী পুষ্টি উপাদান গুলোকে বের করে দেয়, যার ফলে মা ও শিশুর পুষ্টির ঘাটতি দেখায়, এবং শিশুর জন্মকালীন ত্রুটি দেখা দেয়।

সম্মানিত পাঠক, আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন, যেই ফলগুলো খাওয়ার ফলে মা ও শিশুর কি কি সমস্যা হতে পারে। সে সম্পর্কে স্পষ্ট সঠিকভাবে ধারণা দিতে পেরেছি।

লেখকের মন্তব্য গর্ভাবস্থায় কি ফল খাওয়া উচিত নয়

সম্মানিত পাঠক বিন্দু, আজকের এই আর্টিকেলে আমরা চেষ্টা করেছি গর্ভাবস্থায় কোন কোন ফল খাওয়া উচিত নয় এবং কোন কোন ফল খেলে কি কি ক্ষতি হতে পারে এবং কিভাবে খেলে কতগুলো এড়ানো যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার।একজন গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা ভেবে সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাদেরকে সাহায্য করার। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হবে।

আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার পরিচিত এবং বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার একটি শেয়ারে হয়তো তার উপকার হবে। এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। 

এমন নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। আপনার মহামূল্যবান সময় নষ্ট করে এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ, সুস্থ থাকবেন, ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জুথি আর্টস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url