ওটস কেন খাবেন- বাচ্চাদের ওটস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ওটস কেন খাবেন এবং বাচ্চাদের ওটস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেলে ক্লিক করেছেন। তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছে ওটস খাওয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। ওটস হলো এক ধরনের খাদ্যশস্য যা বিজ্ঞানীদের মতে এটাকে সুপার ফুড হয়।শরীরে সকল ধরনের পুষ্টি যোগাতে এবং ওজন কমাতে এর জুড়ি মেলা ভার। 
ওটস-কেন-খাবেন-বাচ্চাদের-ওটস-খাওয়ার-উপকারিতা-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন
স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে ওটস খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে। থেকে ছোট বাচ্চাদের খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর ওটস একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রয়েছে। এর হজম যোগ্যতা এবং পুষ্টিকর খাবার হওয়ার কারণে বাচ্চাদের আদর্শ খাবার হিসেবে পরিচিত রয়েছে। ওটস এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ওটস কেন খাবেন- বাচ্চাদের ওটস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

বাচ্চাদের ওটস কেন খাওয়া উচিত

ওটস কেন খাবেন এবং ওটস খাওয়ার উপকারিতা কি কি এ সম্পর্কে অনেকেই জানেন আবার অনেকে জানেন না। ওটস এমন একটি পুষ্টি গুনাগুনের সমহার খাবার। যা প্রত্যেকটা মানুষেরই প্রত্যেকদিন খাওয়া উচিত। বাচ্চাদের ওটস কেন খাওয়ানো উচিত, একটি বাচ্চার পর্যাপ্ত পুষ্টিগুণাগুন পাওয়ার জন্য প্রতিদিন নিয়ম করে ওটস খাওয়ানো উচিত। কারণ একটি শিশুর শারীরিক মানসিক বিকাশ ঘটাতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ওটস।
তাছাড়াও বাচ্চাদের হজম শক্তি বাড়ায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ওটস রয়েছে ক্যালসিয়াম, বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, ফাইবার,ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেনিজ, জিংক,প্রোটিন,আয়রন,লৌহ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর উপাদান। যা একজন মানুষ অথবা শিশুদের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী একটি সুপার ফুড। ওটস নিয়মিত একজন ব্যক্তি যদি খেতে পারে, আশা করছি তার আর কোন ধরনের ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।

কারণ ওটস এর মধ্যে রয়েছে সকল ধরনের পুষ্টিগুণাগুন যা শরীরকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করবে। অনেকে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা ওটস খেতে পারেন। তবে শিশুদের ওটস খাওয়ানোর সময় অন্যান্য উপকরণ কম দেওয়ার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে চিনি ফ্লেভার অথবা ইনস্ট্যান্ট ওটস যা ওটস এর প্রাকৃতিক পুষ্টিগুণাগুণ কমিয়ে দেয়। 

এতে শিশুর ক্ষতি হওয়া সম্ভব না থাকে, এইজন্য বাচ্চাদের ওটস খাওয়ানোর আগে অবশ্যই এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন। তাছাড়াও কিছু শিশুর ওটস খেলে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাচ্চাদের প্রথম বার ওটস খাওয়ানোর আগে অবশ্যই এ বিষয়ে খেয়াল করবেন, এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বাচ্চাদেরকে ওটস খাবেন।

বাচ্চাদের ওটস খাওয়ার উপকারিতা

বাচ্চাদের ওটস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আমরা কমবেশি সবাই জানি ওটস খুবই পুষ্টিগুণ ভরা একটি আদর্শ খাবার। যা একজন শিশুর শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে, শিশুটিকে শারীরিকভাবে বাড়িয়ে তুলতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। কারণ ওটসের মধ্যে এমন কিছু পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে যা আমাদের শরীরে সকল পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে, 

যেমন ধরুন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ফাইবার আয়রন ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস আরো অন্যান্য পুষ্টি উপাদানে বিদ্যামান রয়েছে। যা একটি শিশুর শরীরকে সুস্থ সবল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাহলে চলুন বাচ্চাদের ওটস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।

  • নিয়মিত ওটস খাওয়ার ফলে একজন বাচ্চার হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয়, এবং হজমকে সহজ করে।
  • ওটসের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর উপাদান রয়েছে। একটি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে, এতে শিশু সুস্থ স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় নিয়মিত ওটস খাওয়ার ফলে।
  • আপনারা তো আগে জেনেছি ওটস এর মধ্যে ক্যালসিয়াম ফসফরাস আর অন্যান্য উপাদান থাকার ফলে শিশুর হাড় ও দাঁতে ভালো রাখে। হাড়ের গঠন ঠিক রাখে দাঁতের গোড়া মজবুত করে।
  • ওটস খাওয়ার ফলে শরীরে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে দেয়। এবং শরীরে থাকা মেদ অথবা ভরি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে।
  • ত্বক ও চুলের যত্নে ওটস খুব উপকারী। নিয়মিত ওটস খেলে বাচ্চাদের ত্বক ভালো থাকে এবং চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • নিয়মিত একটি বাচ্চা ওটস খেলে বাচ্চাটি শরীরে শক্তির উৎস বৃদ্ধি পায়। এইজন্য ওটসকে শক্তির উৎস বলা হয়।
  • ওটস খেলে কিডনি ভালো থাকে।
  • নিয়মিত ওটস খাওয়ার ফলে ক্যান্সারে কোষ নিরাময় হয়।
  • হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
  • ওটস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখে।
  • শরীরে পানি শূন্যতা দূর করে।
  • রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে যার ফলে শরীরে রক্তশূন্যতা দূর হয়।
  • শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
  • দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে খুব সহায়ক।
  • শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
  • স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তোলে।

বাচ্চাদের ওটস খাওয়ার অপকারিতা

আপনারা ওটস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন, ওটস খাওয়ার উপকারিতা কেন বাচ্চাদের ওটস খাওয়ানো উচিত আরো অন্যান্য বিষয়। যে জিনিসের হাজার উপকারীতা রয়েছে সেই জিনিসের আবার কিছু অপকারিতা ও রয়েছে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয় ওটস ক্ষেত্রেও তাই অতিরিক্ত ওটস খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাহলে চলুন ওটস খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।
ওটস-কেন-খাবেন-বাচ্চাদের-ওটস-খাওয়ার-উপকারিতা-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন
  • ওটসে উচ্চ মাত্রার ফাইবার রয়েছে, এইজন্য অতিরিক্ত পরিমাণ ওটস খেলে শরীরে ফাইবারের মাত্রা বেড়ে যায় যার ফলে হজমের বিক্রিয়া ঘটাতে পারে। তাছাড়াও পাঁচ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের ওটস খাওয়ানো একদমই উচিত নয়।
  • ওটস প্রক্রিয়াজাত করার সময় বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর উপাদান মেশায়,এমন ধরুন ইনস্ট্যান্ট,ফ্লোভারড এবং ওটস প্রক্রিয়াজাত করার জন্য অতিরিক্ত পরিমাণ চিনি লবণ এবং কেমিকাল দিয়ে থাকে যা বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে।
  • অনেক বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ওটস খাওয়ার ফলে এলার্জির প্রভাব দেখা দিতে পারে। যেমন বমি বমি ভাব,ত্বকে বিভিন্ন জায়গায় রেস বা জ্বালাপোড়া অথবা ডায়রিয়া উপশম দেখা দিতে পারে। এই ওটস খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের বিরল এলার্জি সংক্রমণ দেখা দিতে পারে। তবে ওটস খাওয়ার কয়েক ঘন্টা পরে বমি বমি ভাব ত্বকে জ্বালা করা ইত্যাদি উপশম দেখা দিবে।
  • ওটস গ্লুটেন সংবেদনশীলতা হতে পারে।ওটস প্রাকৃতিকভাবে গ্লুটেন মুক্ত থাকলেও, প্রক্রিয়াজাত করার সময় গ্লুটেন খাদ্যশস্য সংস্পর্শে আসতে পারে। যার ফলে গ্লুটেন সংবেদনশীল বাচ্চাদের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  • বাজারে ওটস এর চাহিদা তুলনামূলকভাবে বেশি হওয়ার কারণে বিভিন্ন ওটস পন্যতে কীটনাশক আর্সেনিকযুক্ত দ্রব্য পাওয়া গিয়েছে। যা বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। এইজন্য ওটস কিনার আগে যাচাই করে, এবং ভালো ব্র্যান্ডের ভালো মানের ওটস কিনবেন।

ওটস এর পুষ্টি গুনাগুন সম্পর্কে জানুন

ওটস শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাদ্যশস্য,কিন্তু অনেকে জানতে চেয়েছেন, যে ওটসে কি কি পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে, এবং পরিমাণ কত তাহলে চলুন জেনে নিন ১০০ গ্রাম ওটস কি কি পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে। এই সম্পর্কে আজকে আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো একটি ছকের মাধ্যম আপনারা দেখে নিন।
উপাদানের নাম পুষ্টির পরিমাণ
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ৩৬ গ্রাম
ফাইবার ১৮৫ গ্রাম
ফসফরাস ৩৪ গ্রাম
ম্যাগনিজ ২৪ শতাংশ
আইরন ২০ শতাংশ
ক্যালসিয়াম ৬৭ শতাংশ
জিংক ১১ শতাংশ
ফোলেট ২০ শতাংশ
ভিটামিন সি ৩৯ শতাংশ
পটাশিয়াম ৫ শতাংশ
কপার ১ শতাংশ
থায়ামিন ১০ শতাংশ

বাচ্চাদের-জন্য-ওটস-রান্নার-নিয়ম

বাচ্চাদের জন্য ওটস রান্নার নিয়ম

ওটস একটি পুষ্টিকর এবং হজম সহজলভ খাবার যা বাচ্চাদের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ওটস শুধু বাচ্চারা খাবে এমন নয় যেকোনো মানুষই ওটস খেতে পারেন। ওটস আমাদের শরীরে সকল ধরনের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে এবং শরীরকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে। তবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ওটস রান্নার করার জন্য কিছু নিয়ম এবং সতর্কতা মানতে হবে, তাহলে ওটস বাচ্চাদের জন্য আরো পুষ্টিকর হবে, তাহলে চলুন বাচ্চাদের ওটস রান্নার নিয়ম সম্পর্কে জেনে আসি।

ওটস পোরিজ রান্না

  • ওটস ৪ টেবিল চামচ
  • দুধ ১ কাপ
  • মধু পরিমাণ মতো
  • ফল (আপেল কলা বেদনা ইত্যাদি ফলগুলো) ছোট ছোট টুকরো করে দিতে পারেন।
রান্নার নিয়ম
  • একটি পাতিল অথবা পানি দুধ দিয়ে কয়েক মিনিট জাল করে নিন।
  • এরপরে ফুটন্ত দুধে ওটস মিক্স করে,অল্প আঁচে পাঁচ মিনিট জাল করুন।
  • ওটস নরম হলে কাটা ফল এবং মধু মিশাতে পারেন।
  • ঠান্ডা হলে বাচ্চাদেরকে পরিবেশন করুন।

ওটস খিচুড়ি রান্না

  • ওটস - ১ কাপ
  • ডাল - ১/২ কাপ
  • সবজি - (গাজর, টমেটো, মটরশুটি, আলু)ছোট ছোট টুকরো করে কাটা
  • হালকা মসলা,
  • জল - পরিমাণ মতো,
রান্নার নিয়ম
  • ওটস ও ডাল ভালো করে ধুয়ে নিন,
  • পাতিলে পানি গরম করে ওটস, ডাল এবং সবজি যোগ করুন।
  • সামান্য পরিমাণ মসলা যোগ করুন।
  • অল্প আঁচে ২০ থেকে ২৫ মিনিট রান্না করে নিন। এতক্ষণ না এই উপকরণ গুলো নরম হয়।
  • ঠান্ডা হওয়ার পরে বাচ্চাদেরকে পরিবেশন করুন।

ওটস এবং কলার প্যানকেক বানানোর নিয়ম

উপকরণঃ
  • ওটস - ১ কাপ
  • পাকা কলা - ১ টি
  • ডিম - ১ টি
  • দুধ - ১/৪ কাপ
  • তেল - ভাজার জন্য,
প্রস্তুত প্রণালীঃ
  • প্রথমে ওটস ভিলেন করে গুড়ো করে নিন।
  • একটি বাটিতে কলা এবং দুধ মিক্স করে নিন।
  • তারপরে ওটসের মিক্স গুলো
  • ওর সাথে মিশাতে পারেন।
  • এরপরে একটি প্যানে তেল গরম করে কেক তৈরি করুন।
  • প্যানকেক যতক্ষণ সোনালী কালার না হয় ততক্ষণ ভাজুন।
  • এরপরে ঠান্ডা হলে বাচ্চাদেরকে পরিবেশন করুন।

বাচ্চাদের জন্য সবচেয়ে কোন ওটস ভালো

বাচ্চাদের জন্য সব সময় ভালো মানের এবং অতিরিক্ত অন্যান্য উপাদান নেই এমন ওটস কিনুন। এতে বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকার হবে। বাচ্চাদের ওটস সবচেয়ে ভালো হবে, রোলড বা হোলগ্রেইন ওটস বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপযোগী। এই ওটস গুলোর মধ্যে অন্যান্য কোন উপাদান থাকেনা যেমন ধরুন অতিরিক্ত চিনি এবং ফ্লোভর থাকে না। 
কারণ এই ওটস গুলোতে প্রসেসিং কম থাকে, এবং এতে পুষ্টি গুনাগুন সম্পূর্ণ মাত্রাই থাকে। ওটস কেনার সময় উপাদান তালিকা দেখে নিশ্চিত হওয়া উচিত, এতে কোন অতিরিক্ত উপাদান থাকেনা। যার ফলে বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকার হয়।

লেখকের শেষ কথা বাচ্চাদের জন্য ওটস খাওয়ার নিয়ম

সম্মানিত পাঠক বিন্দু, ওটস খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে আপনারা ইতিমধ্যে জেনেছেন। ওটস আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কি কি উপকার করে, ওটসে কি কি ভিটামিন এবং পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা আপনারা ইতিমধ্যেই জেনেছেন। আর্টিকেলটি আপনাদের সোনামণি স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী হবে। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে, অবশ্যই আর্টিকেলটি আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। 

এমন নিত্য নতুন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আপনার যদি কোন বিষয়ে মতামত থেকে থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন, এবং সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জুথি আর্টস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url